সর্বশেষ ঘোষণা
শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষক-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীদের আর্থিক অনুদানের বিজ্ঞপ্তি তাজিয়া মোবাশ্বিরিয়া আলিম মাদ্রাসা-২০২৪ শিক্ষাবর্ষের ছুটির তালিকা ও শিক্ষাপঞ্জি সংক্রান্ত Dakhil Exam Routine 2024 ০১ জানুয়ারি, ২০২৪ তারিখ পাঠ্যপুস্তক বিতরণের মাধ্যমে ‘বই উৎসব’ উদযাপন সংক্রান্ত উপবৃত্তির আলিম ১ম বর্ষের যোগ্য শিক্ষার্থীদের আবেদন নোটিশ বিজয় দিবস ২০২৩ উৎযাপন এর নোটিশ দাখিল ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণীর বার্ষিক মূল্যায়ন রুটিন ২০২৩ বিশ্ব শিক্ষক দিবসে সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলা রেখে র‌্যালী/আলোচনা সভা/সেমিনার আয়োজন সংক্রান্ত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব স্কলার’ নির্বাচন ও অ্যাওয়ার্ড প্রদান-২০২৩ আগামী ২৮/০৯/২০২৩ খ্রি: পবিত্র ঈদ-ই মিলাদুন নবী (সা:) উৎযাপন উপলক্ষ্যে কর্মসূচি আগামী ০১/১০/২০২৩ ইং তারিখ থেকে আলিম ১ম বর্ষ সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আগামী ০১/১০/২০২৩ ইং তারিখ থেকে দাখিল নির্বাচনি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে স্বাগতম তাজিয়া মোবাশ্বিরিয়া আলিম মাদ্রাসার নিজস্ব ওয়েবসাইটে

প্রতিষ্ঠানের ইতিহাস

image-not-found

প্রতিষ্ঠান সংক্রান্ত তথ্য ও নামকরণ: (ক) ০১/০১/১৯৫৯ ইং তারিখে সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ধর্মীয় শিক্ষা বিস্তারের লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠান টি চালু করা হয়।
(খ) হযরত শাহজালাল (র)-এর অন্যতম সফর সঙ্গী হযরত শাহ তাজ উদ্দিন কোরেশী (র:) এবং অন্যতম পীরে কামিল হযরত মোবাশ্বির আলী (র:)-এর নামানুসারে প্রতিষ্ঠানটির নামকরণ করা হয়।
(গ) অনুমতি/ স্বীকৃতি সংক্রান্ত তথ্য: দাখিল স্তরের ১ম স্বীকৃতি: ০১/০৭/১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দ এবং আলিম স্তরের ১ম স্বীকৃতি: ২০/০১/১৯৭১ খ্রিস্টাব্দ থেকে অত্র মাদ্রাসাটি অদ্যাবধি পর্যন্ত স্বীকৃতি আছে এবং ধারাবাহিকভাবে সফলতার সাথে সুনাম বজায় রেখেছে।
১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত তাজিয়া মোবাশ্বিরিয়া আলিম মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।

অধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) জনাব মোঃ ইলিয়াছ উদ্দিন -এর বাণী

image-not-found

মানব জাতির সূচনা লগ্ন থেকে প্রাকৃতিক পরিবেশ ও বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে মানুষ প্রতিনিয়ত জ্ঞান ও কৌশল আয়ত্ব করে চলছে। আর শত সহস্র বছরের সঞ্চিত ও অর্জিত জ্ঞান শেখানো হয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। যুগের প্রয়োজনে মানবের কল্যাণে সমাজ হিতৈষী ব্যক্তিরা কখনো কখনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন। এমনিই ভাবেই দক্ষ, অভিজ্ঞ, জ্ঞানে সু-গভীর ও বিদ্যানুরাগী মহাপুরুষরা ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে দক্ষ, যোগ্য, আদর্শ ও সুনাগরিক রূপে গড়ে তোলার অভিপ্রায় নিয়ে এলাকাবাসীর সহযোগিতায়, হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলাধীন ধুলচাতল গ্রামে প্রাকৃতিক ও সু-নিবিড় পরিবেশে মানসম্মত ধর্মীয় ও আধুনিক বিদ্যাপীঠ হিসাবে ১৯৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠা করেছেন তাজিয়া মোবাশ্বিরিয়া আলিম মাদ্রাসা। সঠিক ধর্মীয়, নৈতিক শিক্ষা ও যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষার সমন্বয়ে বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটি গুনগত ও মানসম্মত শিক্ষাদানে সক্ষম। বর্তমান সরকারের শিক্ষা বিষয়ক নির্দেশনা ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে শিক্ষকবৃন্দের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, শিক্ষার্থীদের নিরলস অধ্যয়ন ও অধ্যবসায় এবং অভিভাবক ও সংশ্লিষ্ট সকলের সম্মিলিত পরামর্শে প্রতিষ্ঠানটি উন্নিত হয়েছে। আল্লাহ তা’য়ালা এই প্রতিষ্ঠানটিকে সঠিক ইসলাম ও আধুনিক বিজ্ঞান সম্মত শিক্ষার মারকায হিসাবে কবুল করে নিন। আমিন!!!

সভাপতিঃ জনাব মোঃ আবু সিদ্দিক- এর বাণী

image-not-found

১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত তাজিয়া মোবাশ্বিরিয়া আলিম মাদ্রাসা এর ধারাবাহিক সাফল্যে এলাকাবসীর দাবী ও শিক্ষার্থীদের চাহিদার প্রেক্ষিতে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে হবিগঞ্জ জেলার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পরিনত হয়েছে। এটি প্রতিষ্ঠানের পরিচালকবৃন্দ, শিক্ষকবৃন্দ, অভিভাবকবৃন্দ, শিক্ষার্থীদের ও সর্বোপরি এলাকাবাসীর সমন্বিত প্রচেষ্টার ফল। এলাকাবাসীর সেবার মনোভাব নিয়ে মান সম্পন্ন শিক্ষা প্রসারে এবং কৃতিত্বপূর্ণ ফল অর্জন করে এই প্রতিষ্ঠানটি ইতিমধ্যে একটি স্থান করে নিয়েছে। প্রতিষ্ঠানের সার্বিক ক্ষেত্রে সফলতার জন্য মানুষের মাঝে এক ধরনের চাহিদা সৃষ্টি হওয়ায় তাঁরা তাঁদের কোমলমতি ছেলে মেয়েদের এই প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করাতে যথেষ্ট আগ্রহী হয়ে উঠেছেন। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে অভিভাকগণের মধ্যে ইতিবাচক প্রভাব ছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে বেশ প্রসংশনীয় অবদান রাখছে। সবকিছুর মূলে রয়েছে প্রতিষ্ঠানের অটুট শৃঙ্খলা, শিক্ষকগণের একাগ্রতা, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকগণের মধ্যে সমন্বয় সাধন। শিক্ষার্থীদেরকে উপযুক্তভাবে গড়ে তোলাই আমাদের লক্ষ্য। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নের জন্য আমাদের রয়েছে বিরামহীন চেষ্টা ও পরিকল্পনা।